দুর্গাপুর সদর ইউনিয়নের কৃষক সুলতান মিয়া জানান, এ বছর দুর্গাপুর উপজেলায় যে পরিমান রবি শস্য রোপন করা হয়েছিল তা যদি সঠিক ভাবে
উঠাতে পারতাম তাহলে
Wednesday, November 7, 2012
দুর্গাপুরে ৩দিনের বৃষ্টিতে রবি শস্যের ব্যাপক ক্ষতি
Posted by
নেত্রকোণার আলো।
Friday, October 26, 2012
নেত্রকোণায় ডিঙ্গাপোতা হাওরে খাঁচায় মাছ চাষ গবেষনায় সফলতা অর্জন বাকৃবির
নেত্রকোণাসহ ৭টি জেলার আট হাজার বর্গমাইল
এলাকা জুড়ে পৃথিবীর বৃহৎ মিঠাপানির
Posted by
নেত্রকোণার আলো।
Friday, July 6, 2012
বাংলাদেশের কৃষিঃ আজকের চ্যালেঞ্জ ও পরামর্শ
-আবুল কাইয়ুম আহম্মদ
“একটি দেশের জাতীয় উন্নতি ও সমৃদ্ধি হচ্ছে গাছের ন্যায়। কৃষি তার মূল, শিল্প তার পাখা এবং বাণিজ্য তার পাতা। মূলে কোনো ত দেখা দিলে গাছটাই ধ্বংস হয়ে যায়”- চীনা এ প্রবাদটি বাংলাদেশের জন্য খুবই অর্থবহ। কারণ এদেশের মাটির উর্বরতা, বৃষ্টিপাতের পরিমিতি, সমতল ভূ-প্রকৃতি প্রভৃতি অনুকূল অবস্থা বিদ্যমান থাকায় কৃষিকাজের হার সর্বাধিক। এছাড়া শিল্পায়নের ক্ষেত্র্রেও বিশেষ করে কৃষিজাত শিল্পের প্রধান উপাদানই কৃষিপণ্য। কৃষির উন্নয়ন হলেই কৃষকের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন তথা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন হবে। দেশের মোট শ্রমশক্তির শতকরা ৪৮.৪ ভাগ কৃষিখাতে নিয়োজিত (শ্রমশক্তি জরিপ বিবিএস, ২০০৫-২০০৬)। অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০০৮ অনুযায়ী, বাংলাদেশের শ্রমশক্তির প্রায় ৪৯.৫ শতাংশ কৃষিকাজে নিয়োজিত এবং জিডিপিতে এ খাতে অবদান ২০.৮৭ শতাংশ। মূলত এদেশের অর্থনীতি ও সামাজিক অবকাঠামো তথা জাতীয় উন্নতি ও সমৃদ্ধি বহুলাংশে কৃষির উপর নির্ভরশীল।
মানুষের মৌলিক চাহিদা বলতে প্রধানত খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থান বোঝায়। এ তিনটি চাহিদা পূরণ হয় কৃষির মাধ্যমে। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য খাদ্যের প্রয়োজন। খাদ্য মূলত কৃষি হতে আসে। শরীরের ক্ষয় পূরণ, স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং কর্মশক্তির জন্য মানুষ সম্পূর্ণভাবে খাদ্যের উপর নির্ভরশীল। তাই প্রয়োজনীয় খাদ্যের জন্য এদেশের জনগণ সে কৃষিকে আঁকড়ে আছে যুগ যুগ ধরে।
আমাদের কৃষি ফসল প্রধানত দু’প্রকার যথাঃ খাদ্যশস্য ও অর্থকরী ফসল। খাদ্য শস্যের মধ্যে প্রধান হচ্ছে ধান আর অর্থকরী ফসলের
Posted by
নেত্রকোণার আলো।
Thursday, March 15, 2012
জলবায়ুর বৈরীতা কৃষি ও কৃষককে নিঃশেষ করতে উদ্বত হয়েছে, বিষয়টি এখন বাস্তবতা এবং শুধুই বাস্তবতা
- লাভলু পাল চৌধুরী
১৭৫০ এর পর থেকে বায়ুমন্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন ও নাইট্রাস অক্সাইড সহ অন্যান্য তাপ শোষণকারী গ্যাসের ঘনত্ব বেড়েছে এতে করে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন বাস্তবতায় পরিণত হয়েছে। পরিবর্তিত ধারায় জলবায়ুর অস্থির আচরণে এর অভিঘাত হচ্ছে নানামুখী ও সুদূর প্রসারী। জাতিসংঘের অধীন জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আন্ত-রাষ্ট্রীয় প্যানেলের (আই পিসিসি) প্রতিবেদন মতে- বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোই এই অভিঘাতের শিকার হবে বেশী। আর বিশ্ব ব্যাংকের মতে- দরিদ্র দেশের মধ্যে বাংলাদেশ হবে অন্যতম শিকার। মানব সভ্যতা বিকাশের আদি ও প্রথম পেশাবৃত্তিই ছিল কৃষি। সেই উত্তরাধিকারের প্রকৃতি নির্ভর কৃষিই বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণ। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থা অনেকাংশে জলবায়ুর উপরই নির্ভরশীল। জলবায়ুর বিরূপ আচরণে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষি সংশ্লিষ্ট কৃষকরা ধৈর্য্য ও সহনশীলতার সাথে লড়াই-সংগ্রাম করে টিকে আসছিল। কিন্তু এমন কোন প্রযুক্তি বা প্রস্তুতি কৃষকের আগেও ছিল না এখনও হয়নি যা দিয়ে জলবায়ুর বৈরীতাকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যাবে। উপরক্ত দিন দিন জলবায়ুর বিরূপতা তুলনায় ক্রমসূচক আশংকাজনক ভাবে উর্ধ্বমূখী হচ্ছে। সমস্ত মনযোগের কেন্দ্র ও আশংকা এখানেই।
প্রশ্নের স্বাভাবিকতা মনুষ্য সৃষ্ট মূলত জীবাশ্ম জ্বালানীর দহনের ফলে (বিশেষত: শিল্প-কারখানা) জলবায়ুকে ক্ষেপিয়ে তোলায় তার ক্ষিপ্ত ছোবলে বিষদাঁত কোথায় ফুটবে। আবহাওয়াগত চরম পরিস্থিতি ও আপদের ফলাফল কি দাঁড়ায়। মূলত: আবহাওয়ার আচরণে স্বাভাবিকতা হারিয়ে ফেলে। অস্বাভাবিক, অস্থির, বিরূপ আচরণ শুরু করে। এই যে স্বাভাবিকের বদলে বৈরীতা শুরু করে; এতে করে দেখা দেয় বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড়, টর্নেডো, শৈত্যপ্রবাহ, দাবদাহ। আর এর অভিঘাতের ফলে কৃষি সেক্টরে নেমে আসে বিপর্যয়।
বাংলাদেশ উত্তর ও পশ্চিমে ভারত এবং পূর্বে মায়ানমার ও ভারত দ্বারা পরিবেষ্টিত। দক্ষিণে এর বিস্তৃতি বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত। প্রধানত
Posted by
নেত্রকোণার আলো।
Subscribe to:
Posts (Atom)